মিলিন্দপ্রশ্ন (পর্ব-১৪)


চক্ষুবিজ্ঞানাদির সহিত মনোবিজ্ঞানের সম্বন্ধ

৪১। রাজা বলিলেন- “ভন্তে নাগসেন! যে স্থানে চক্ষু-বিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সে স্থানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয় কি?"
হাঁ, মহারাজ! যে স্থানে চক্ষু-বিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সে স্থানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয়।
ভন্তে! প্রথমে কি উৎপন্ন হয়, চক্ষু বিজ্ঞান না মনোবিজ্ঞান?"
মহারাজ! প্রথমে চক্ষুবিজ্ঞান এবং পরে মনোবিজ্ঞান!"
ভন্তে নাগসেন! চক্ষুবিজ্ঞান কি মনোবিজ্ঞানকে আদেশ করে- ‘যে স্থানে আমি উৎপন্ন হইব, তুমিও সে স্থানে উৎপন্ন হইবে?' অথবা মনোবিজ্ঞান চক্ষুবিজ্ঞানকে বলে যে স্থানে তুমি উৎপন্ন হইবে আমিও সেস্থানে উৎপন্ন হইব'?"
"না, মহারাজ! তাহাদের পরস্পরের মধ্যে কোন আলাপ হয় না।
ভন্তে! তাহা হইলে কি প্রকারে যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয়?"
"মহারাজ! উহাদের মধ্যে () নিম্নতা, () দ্বারত্ব, () পরিচীর্ণত্ব () সমব্যবহারত্ব সম্পর্কের জন্যই ইহা ঘটে।
ভন্তে নাগসেন! নিম্নত্ব হেতু কি প্রকারে যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান হয় সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয় তাহার উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! বলুন বৃষ্টি বর্ষিত হইলে জল কোন দিকে যায়?”
ভন্তে! যে দিক নিম্ন সেদিকে জল প্রবাহিত হয়।
পুনরায় অন্য সময়ে বৃষ্টি হইলে সেই জল কোন দিকে যাইবে?”
ভন্তে! পূর্ব জল যেদিকে গিয়াছে ইহাও সে দিকে যাইবে।
মহারাজ! পূর্বের জল কি পরের জলকে আদেশ করে- ‘আমি যে দিকে প্রবাহিত হইতেছি তুমিও সেদিকে প্রবাহিত হও?' অথবা পরের জল পূর্ব জলকে বলে- 'তুমি যে দিকে যাইবে আমিও সেদিকে যাইব?”
না, ভন্তে! উহাদের পরস্পরের মধ্যে সেরূপ আলাপ হয় না। জমি নিচ বলিয়াই সেদিকে প্রবাহিত হয়।
মহারাজ! এই প্রকারে নিম্নত্ব হেতু যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান উৎপন্ন হয়, সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয়; চক্ষুবিজ্ঞানও মনোবিজ্ঞানকে আদেশ করে না- 'আমি যেখানে উৎপন্ন হইব, তুমিও সেখানে উৎপন্ন হইবে।' আবার মনোবিজ্ঞানও চক্ষুবিজ্ঞানকে বলে না- যেখানে তুমি উৎপন্ন হইবে, আমিও সেখানে উৎপন্ন হইব।' এইরূপ তাহাদের মধ্যে পরস্পর কোন আলাপ হয়  না। নিম্নত্ব হেতুই উৎপন্ন হয়।
৪২।ভন্তে! দ্বারত্ব, হেতু কি প্রকারে যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান উৎপন্ন হয়। সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয় তাহার উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! কোন রাজার সীমান্ত নগর আছে যাহার দৃঢ় প্রকার তোরণযুক্ত একমাত্র দ্বার আছে। যদি কোন ব্যক্তি তাহা হইতে বাহির হইবার ইচ্ছা করে কি প্রকারে বাহির হইবে?”
ভন্তে! দরজা দিয়াই বাহির হইবে।
মহারাজ! যদি অপর ব্যক্তি বাহির হইতে চায়, তবে কোন দিক দিয়া বাহির হইবে?"
ভন্তে! পূর্ব ব্যক্তি যে দিক দিয়া বাহির হইয়াছে সেই দিক দিয়াই বাহির হইবে।
মহারাজ! কেন, এক্ষেত্রে প্রথম ব্যক্তি কি দ্বিতীয় ব্যক্তিকে আদেশ করে- ‘আমি যে দিকে বাহির হই তুমিও সেদিকে বাহির হও' অথবা দ্বিতীয় ব্যক্তি প্রথম ব্যক্তিকে বলে- “তুমি যে দিকে বাহির হও আমিও সেদিকে বাহির হইব'?”
না, ভন্তে! তাহাদের মধ্যে পরস্পর কোন আলাপ হয় না। একটিমাত্র দরজা থাকিলে যাহা দিয়া একজন বাহির হয় অপরজনও তাহা দিয়া বাহির হয়।"
মহারাজ! এই প্রকারেই দ্বারত্ব হেতু যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয়, উহাদের মধ্যে উপরিউক্তরূপ কোন আলাপ হয় না।
৪৩।ভন্তে! পূর্বাচরিত স্বভাব হেতু কিরূপে যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান হয়। সেখানে মনোবিজ্ঞানও হয় তাহার উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! যদি একটি গরুর গাড়ি আগে যায় তবে পরে গরুর গাড়িটি কোন্ দিকে যাইবে
ভন্তে! যে দিকে আগের গাড়ি গিয়াছে, পরের গাড়িও সেই দিকে যাইবে।
মহারাজ! কেন আগের গাড়ি কি পরের গাড়িকে আদেশ করে- “আমি যে দিকে যাইতেছি তুমিও সেদিকে যাইবে। ' অথবা পরের গাড়ি আগের গাড়িকে বলে- “তুমি যে দিকে যাইবে আমিও সেদিকে যাইব'?"
"না, ভন্তে! উহাদের মধ্যে এমন কোন আলাপ হয় না, (গরুদের) এইরূপ স্বভাববশতঃ একে অপরের পশ্চাৎ পশ্চাৎ যায়।
মহারাজ! এই প্রকারেই, পূর্বাচরিত স্বভাববশতঃ যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয়। তাহাদের মধ্যে উপরিউক্ত- রূপ কোন আলাপ হয় না।
৪৪।ভন্তে! সমব্যবহার বশতঃ কি প্রকারে যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয় তাহার উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! মুদ্রা, গণনা, সংখ্যা লিপি প্রভৃতি বিষয়ে নতুন শিক্ষার্থীর সংশয় উৎপন্ন হয়। কিন্তু সাবধানে পুনঃপুনঃ ব্যবহারের ফলে সেই সংশয় বিদুরিত হয় (অপর শিক্ষার্থীরও এইরূপ হয়, তাহা পরস্পরের আদেশে হয়) এইপ্রকারে পুনঃপুনঃ ব্যবহারের ফলে যেখানে চক্ষুবিজ্ঞান উৎপন্ন হয়। সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয়। . . . . তাহাদের মধ্যে উপরিউক্তরূপে কোন আলাপ হয় না। সমব্যবহারবশতঃ উৎপন্ন হইয়া থাকে।
৪৫।ভন্তে! যেখানে শ্রোত্রবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয় কি? (চক্ষুবিজ্ঞান সদৃশ উত্তর হইবে) যেখানে ঘ্রাণবিজ্ঞান উৎপন্ন হয়, যেখানে জিহ্বাবিজ্ঞান উৎপন্ন হয়, সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয় কি? (চক্ষুবিজ্ঞান সদৃশ উত্তর হইবে) যেখানে কায়বিজ্ঞান উৎপন্ন হয়, সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয় কি?”
হ্যাঁ, মহারাজ! যেখানে কায়বিজ্ঞান উৎপন্ন হয়, সেখানে মনোবিজ্ঞানও উৎপন্ন হয়।
৪৬।ভন্তে নগসেন! প্রথমে কায়বিজ্ঞান উৎপন্ন হয় এবং পরে মনোবিজ্ঞান উৎপন্ন হয়, না প্রথমে মনোবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় এবং পরে কায়বিজ্ঞান উৎপন্ন হয়?”
মহারাজ! কায়বিজ্ঞান প্রথমে উৎপন্ন হয় এবং পরে কায়বিজ্ঞান উৎপন্ন।
ভন্তে নাগসেন! কায়বিজ্ঞান কি মনোবিজ্ঞানকে বলে (ইত্যাদি পূর্ববৎ)?”
না মহারাজ! . . . . . তাহাদের মধ্যে পরম্পর কোন আলাপ হয় না। সমব্যবহারবশতঃ উৎপন্ন হইয়া থাকে।
৪৭। রাজা বলিলেন- “ভন্তে! যেখানে মনোবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সেখানে স্পর্শ এবং বেদনাও উৎপন্ন হয় কি?”
হাঁ, মহারাজ! যেখানে মনোবিজ্ঞান উৎপন্ন হয় সেখানে স্পর্শও উৎপন্ন হয়- বেদনা, চেতনা, বিতর্ক এবং বিচারও উৎপন্ন হয়। স্পর্শ প্রমুখ সকল ধর্ম সেখানে উৎপন্ন হয়।
ভন্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।

স্পর্শের লক্ষণ ( স্বভাব )

৪৮।ভন্তে নাগসেন! স্পর্শের লক্ষণ কি?”
মহারাজ! স্পর্শ করাই স্পর্শের লক্ষণ।
ভন্তে! উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! যেমন দুই ভেড়া যুদ্ধ করে, তাহাদের এক ভেড়াকে চক্ষুর ন্যায় অপর ভেড়াকে রূপের ন্যায় বুঝিতে হইবে। উহাদের যেমন সংযোগ তেমন স্পর্শকে জানিতে হইবে।
আরও উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! যেমন কোন লোক দুই হাতে তালি বাজায়, উহাদের মধ্যে এক হাতকে চক্ষুর ন্যায় অপর হাতকে রূপের ন্যায় বুঝিতে হইবে। স্পর্শকে উহাদের সংযোগের ন্যায় জানিতে হইবে।
আরও উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! যদি কেহ করতাল বাজায়, তবে তাহাদের এক করতালকে চক্ষু অপরটিকে রূপ সদৃশ জানিতে হইবে। তাহাদের সংযোগের ন্যায়, স্পর্শকে জানিতে হইবে।"
ভন্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।

বেদনার লক্ষণ

৪৯।ভন্তে নাগসেন! বেদনার লক্ষণ কি?"
"মহারাজ! অনুভূতি সংবেদন বেদনার লক্ষণ।
উপমা প্রদান করুন।”
মহারাজ! যেমন কোন ব্যক্তি রাজার পরিচর্যা করে, রাজা সন্তুষ্ট হইয়া তাহাকে উচ্চ পদাধিকার দেন। সে সেই অধিকার হেতু পঞ্চ কাম্য বিষয়ে সমর্পিতচিত্ত হইয়া পরিতৃপ্তি সহকারে বাস করে। তাহার মনে হয়- “আমি পূর্বে রাজার পরিচর্যা করিয়াছিলাম, যাহাতে সন্তুষ্ট হইয়া রাজা আমাকে উচ্চ পদাধিকার দিয়াছেন। সেই কারণে তখন হইতে আমি এইরূপ সুখানুভব করিতেছি। মহারাজ! যে কোন ব্যক্তি পুণ্য কর্ম করিয়া দেহত্যাগের পর সুগতিপরায়ণ হইয়া স্বর্গলোকে উৎপন্ন হয়। সে তথায় দিব্য পঞ্চ- কাম উপভোগ করে। তাহার মনে এই চিন্তা হয়- “আমি পূর্বে পুণ্য কর্ম করিয়াছি, সেই কারণে আমি এইরূপ সুখ ভোগ করিতেছি।' মহারাজ! এই প্রকারেই অনুভব সংবেদন বেদনার লক্ষণ।
ভন্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।

সংজ্ঞার লক্ষণ

৫০।ভন্তে! সংজ্ঞার লক্ষণ কি?”
মহারাজ! সংজানন বা উপলব্ধি সংজ্ঞার লক্ষণ।
কাহার সংজানন বা উপলব্ধি?”
যেমন নীল, পীত, লোহিত, শ্বেত, গাঢ়, রক্তিম প্রভৃতি রঙকে (লোকে দেখিয়াই) জানিতে পারে , মহারাজ! এইরূপ জানা বা উপলব্ধিই সংজ্ঞার লক্ষণ।
উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! যেমন রাজার ভান্ডাগারিক ভান্ডাগারে প্রবেশ করিয়া রাজ সম্পদ নীল, পীত, লোহিত, শ্বেত, মঞ্জিষ্টা প্রভৃতি স্তুপসমূহ দেখিয়া জানিতে চিনিতে পারে, মহারাজ! এইরূপ জানাই সংজ্ঞার লক্ষণ।
ভন্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।

চেতনার লক্ষণ

৫১।ভন্তে! চেতনার লক্ষণ কি?”
মহারাজ! চিন্তা করা এবং মানসিক কর্ম প্রস্তুত করাই চেতনার লক্ষণ।
উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! কোন ব্যক্তি বিষ প্রস্তুত করিয়া নিজেও পান করে, অন্যদেরও পান করায় এবং সে নিজেও দুঃখ ভোগ করে, অন্যদেরও দুঃখ দেয়। মহারাজ! এই প্রকারে কোন কোন লোক পাপ-কর্ম চেতনা দ্বারা সম্পাদন করিয়া মৃত্যুর পর অপায়, দুর্গতি, অধঃপাত নরকে উৎপন্ন হয়। যাহারা তাহার অনুসরণ করে তাহারাও . . . . . . . . . নরকে উৎপন্ন হয়।
মহারাজ! পক্ষান্তরে কোন ব্যক্তি ঘৃত, মাখন, তৈল, মধু গুড় প্রভৃতি একত্রে প্রস্তুত করিয়া নিজেও পান করে, অন্যদেরও পান করায়, সে নিজেও সুখী হয় এবং অন্যদেরও সুখী করে। এইরূপই মহারাজ! কোন কোন লোক। পূণ্যকর্ম চেতনা দ্বারা সম্পাদন করিয়া মৃত্যুর পর সুগতি স্বর্গলোকে উৎপন্ন হয়। মহারাজ! এই প্রকারেই চিন্তা করা এবং মানসিক কর্ম প্রস্তুত করাই চেতনার লক্ষণ।
ভস্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।

বিজ্ঞানের লক্ষণ

৫২।ভন্তে নাগসেন! বিজ্ঞানের লক্ষণ কি?"
মহারাজ! ‘বিশেষরূপে জানা বিজ্ঞানের লক্ষণ।
উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! যেমন নগরের নগররক্ষক চৌরাস্তার মধ্যে বসিয়া পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর দক্ষিণ দিক হইতে আগত ব্যক্তিকে দর্শন করে, সেইরূপ মহারাজ! লোকে চক্ষু দ্বারা যেই রূপ দেখে তাহা বিজ্ঞান দ্বারা বিশেষভাবে জানে। তদ্রুপ কর্ণ দ্বারা যেই শব্দ শ্রবণ করে, নাসিকা দ্বারা যেই গন্ধ আঘ্রাণ করে, জিহ্বা দ্বারা যেই রস আস্বাদন করে, কায় দ্বারা সেই স্পৃশ্য স্পর্শ করে এবং মন দ্বারা যেই ধর্ম জানে তাহা বিজ্ঞান দ্বারা বিশেষরূপে জ্ঞাত হয়। মহারাজ! এই প্রকারে বিশেষরূপে জানা বিজ্ঞানের লক্ষণ।
ভন্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।

বিতর্কের লক্ষণ

৫৩।ভন্তে নাগসেন! বিতর্কের লক্ষণ কি?"
মহারাজ! কোন এক বস্তুর উপর চিন্তাকে নিবন্ধ রাখাই বিতর্কের লক্ষণ।
উপমা প্রদান করুন।
মহারাজ! যেমন সূত্রধর সুমার্জিত কাষ্ঠখন্ডকে সন্ধিস্থলে সংলগ্ন করে সেইরূপ কোন এক বস্তুর উপর চিন্তাকে নিবদ্ধ রাখাই বিতর্কের লক্ষণ।
ভন্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।

বিচারের লক্ষণ

৫৪ ভন্তে! বিচারের লক্ষণ কি?”
মহারাজ! অনুমাৰ্জন বা আঘাতকরণই বিচারের লক্ষণ।”
উপমা প্রদান করুন।"
মহারাজ! যেমন কোন কাঁসার থালাকে আঘাত করিলে উহা অনুরব করে, শব্দ করে। মহারাজ! সেই ক্ষেত্রে আঘাত হইতেছে বিতর্ক এবং অনুরবকে বিচাররূপে জানিতে হইবে।
ভন্তে নাগসেন! আপনি দক্ষ।


[তৃতীয় বর্গ সমাপ্ত ]

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

buttons=(Accept !) days=(20)

আমাদের ওয়েবসাইট আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকিজ ব্যবহার করে। দয়া করে সম্মতি দিন। Learn More
Accept !